মোঃ ফিরোজ আহমেদ
অনার্স (প্রাণিবিদ্যা), মার্স্টাস (বন্যপ্রাণিবিদ্যা) – জগন্নাথ বিশ্বিবিদ্যালয়
মার্স্টাস (পরিবেশ বিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনা) – জাহাঙ্গীরনগর বিশ্বিবিদ্যালয়
মানুষের মতো প্রজাপতিরা একলিঙ্গ প্রাণী, অর্থাৎ তাদের পুরুষ ও স্ত্রী সদস্য বিদ্যমান, যাদের প্রজননের মাধ্যমে তাদের বংশ বিস্তার হয়ে থাকে। পুরুষ প্রজাতির শুক্রাণু দ্বারা মহিলা প্রজাতির ডিম নিষিক্ত হওয়ার পর মহিলা প্রজাপতি তার হোষ্ট প্ল্যান্টের পাতা, ফুলের কুঁড়ি বা কান্ডে ডিম পাড়ে। এভাবেই প্রজাপতির জীবনচক্র শুরু হয়। প্রজাপতির জীবনচক্র কয়েকটি ধাপে সম্পন্ন হয়ে থাকে। প্রতিটি স্তরই আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন। প্রজাপতির জীবনচক্রে ডিম, শুয়োপোকা বা লার্ভা, পিউপা এবং পুর্নাঙ্গ প্রজাপতি এই চারটি ধাপ পরিলক্ষিত হয়। এ ধরণের জীবনচক্র মেটামরফসিস বা রুপান্তর নামেও পরিচিত। কীটপতঙ্গের জীবনচক্রে মেটামরফসিস সম্পুর্ণ এবং অসম্পুর্ণ – দু’ধরণেরই হতে পারে, যেমন আরশোলা ক্ষেত্রে এটি অসম্পূর্ণ কিন্তু প্রজাপতি ও মথ এর ক্ষেত্রে এটি সম্পুর্ণ মেটামরফসিস হয়ে থাকে।
১. ডিমঃ একটি প্রজাপতি তার জীবন প্রক্রিয়া ডিমের মাধ্যমে শুরু করে। এদের ডিম আকারে খুব ছোট। ডিম আকৃতিতে হতে পারে বৃত্তাকার, ডিম্বাকার বা নলাকার রকমের। প্রাপ্ত বয়স্ক মহিলা প্রজাপতি তাদের হোষ্ট প্ল্যান্টে ডিম পাড়ে। কারণ এই হোষ্ট প্ল্যান্টই ডিম থেকে সৃষ্টি হওয়া শুঁয়োপোকার প্রধান খাবার। প্রজাপতি গ্রীষ্ম, শীত বা বসন্ত যেকোন ঋৃতুতে ডিম দিতে পারে, তবে এটি প্রজাপতির প্রজাতি ভিন্নতার উপর নির্ভর করে। একটি মহিলা প্রজাপতি একসাথে অনেক ডিম দেয়। কিন্তু বিভিন্ন প্রতিকুলতার পর অল্প সংখ্যকই বেঁচে থাকে।




পর্যায়ক্রমিক ছবি (ডিম) – ১. কমন মরমন (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) ২. ডাবল ব্যান্ডেড জুডি (মুশফিক আবীর উপন্যাস) ৩. মটেল্ড ইমিগ্রেন্ট (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) ৪. স্ট্রাইপড অ্যালবাট্রস (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব)
২. শুয়োপোকা বা লার্ভাঃ ডিম পরবর্তী স্তরটি হল শুয়োপোকা বা লার্ভা। ডিম ফোটার প্রথমেই শুঁয়োপোকা বা লার্ভাটি ডিমের উপরের অংশটি খেয়ে ফেলে যা থেকে লার্ভাটি প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি পায়। শুঁয়োপোকার প্রধান কাজই হল খাদ্য গ্রহণ করা। যে পাতাটিতে প্রজাপতি ডিম পাড়ে, সেটিকেই তারা খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে। এক্ষেত্রে উল্লেখ্য যে, নির্দিষ্ট প্রজাপতি নির্দিষ্ট ধরণের উদ্ভিদ ও পাতা পছন্দ করে। শুঁয়োপোকা তাদের জীবনচক্রের এই পর্যায়ে তাদের আকার ১০০ গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি করতে পারে। এক্ষেত্রে বিভিন্ন সময় তাদের ত্বক তথা চামড়ার মোল্টিং বা নির্মোচন হয় এবং তারা আকৃতিতে পর্যায়ক্রমে বড় হতে থাকে।
শুঁয়োপোকা বা লার্ভার বৃদ্ধি সাধারণত ৫ টি পর্যায়ের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। তবে প্রত্যেক পরিবারের অর্ন্তভুক্ত প্রজাতির ক্ষেত্রে ৫ টি পর্যায় দেখা যায় না। বিশেষভাবে লাইকেনিডি ও রিওডিনিডি পরিবারের বিভিন্ন প্রজাতিতে ৪ টি (চার) পর্যায় বিদ্যমান। প্রত্যেকটি পর্যায়কে ইনস্টার বলা হয়। একটি শুঁয়োপোকা বড় হওয়ার সাথে সাথে এটি ক্রাইসালিস হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত ৪/৫ বার খোলস পরিবর্তন করে। নি¤েœাক্ত ইনস্টার ধাপগুলো হল-
ক) প্রথম ইনস্টার
খ) দ্বিতীয় ইনস্টার
গ) তৃতীয় ইনস্টার
ঘ) চতুর্থ ইনস্টার এবং
ঙ) পঞ্চম ইনস্টার
ক) প্রথম ইনস্টারঃ যখন প্রজাপতির লার্ভাটি ডিম থেকে বের হয় তখন আকৃতিতে এটি অনেক ছোট থাকে। এই তরুণ শুঁয়োপোকা বা ক্যাটারপিলারটি প্রথম ইনস্টার নামে পরিচিত। ডিম থেকে বের হওয়ার পর পর (কিছুকিছু প্রজাতি) লার্ভাটি পুষ্টিতে বিদ্যমান ডিমের আস্তরনটি খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে। এরপর এটি তার হোষ্টপ্ল্যান্ট এর কচি পাতাকে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে। এভাবে এটি আকৃতি পরিবর্তনের মাধ্যমে দ্বিতীয় ইনস্টার এর দিকে অগ্রসর হয়।




পর্যায়ক্রমিক ছবি (প্রথম ইনস্টার) – ১. কমন মরমন (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) ২. ডাবল ব্যান্ডেড জুডি (মুশফিক আবীর উপন্যাস) ৩. মটেল্ড ইমিগ্রেন্ট (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) ৪. স্ট্রাইপড অ্যালবাট্রস (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব)
খ) দ্বিতীয় ইনস্টারঃ ক্যাটারপিলার বা লার্ভা বড় হতে থাকলে প্রতিনিয়ত নানা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়। দুর্ভাগ্যক্রমে লার্ভার বৃদ্ধির সাথে সাথে তাদের ত্ব্ক বা চামড়া বাড়তে পারে না। লার্ভাটি তার বাইরের ত্বকের অভ্যন্তরে আর একটি নতুন ত্বক তৈরি করতে থাকে। বাইরের ত্বক বা চামড়া খসে পড়লে আরেকটি নতুন ত্বক উন্মুক্ত হয়। এই প্রক্রিয়াটিকে বলা হয় মোল্টিং। দ্বিতীয় ইনস্টার অবস্থায় লার্ভাটি প্রথম এই মোল্টিং প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করে।




পর্যায়ক্রমিক ছবি (দ্বিতীয় ইনস্টার) – ১. কমন মরমন (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) ২. ডাবল ব্যান্ডেড জুডি (মুশফিক আবীর উপন্যাস) ৩. মটেল্ড ইমিগ্রেন্ট (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) ৪. স্ট্রাইপড অ্যালবাট্রস (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব)
গ) তৃতীয় ইনস্টারঃ দ্বিতীয় ইনস্টার ক্যাটারপিলার বা লার্ভা টি প্রতিনিয়ত খাদ্য গ্রহণ করতে থাকে এবং বাড়তে থাকে। লার্ভাটি বড় হতে হতে যখন তার চামড়া বা ত্বক ভেদ করার মুহূর্তে চলে আসে তখন মোল্টিং সম্পন্ন হয়। এই অবস্থায় এটিকে বলা হয় তৃতীয় ইনস্টার।




পর্যায়ক্রমিক ছবি (তৃতীয় ইনস্টার) – ১. কমন মরমন (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) ২. ডাবল ব্যান্ডেড জুডি (মুশফিক আবীর উপন্যাস) ৩. মটেল্ড ইমিগ্রেন্ট (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) ৪. স্ট্রাইপড অ্যালবাট্রস (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব)
ঘ) চতুর্থ ইনস্টারঃ তৃতীয় ইনস্টার এর মতো এ স্তরটি প্রায় একই রকম। আকৃতিতে পূর্বের স্তরের চেয়ে একটু ভিন্ন, প্রতিনিয়ত খাদ্য গ্রহণ করার ফলে আকার আকৃতির এই ভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়।




পর্যায়ক্রমিক ছবি (চতুর্থ ইনস্টার) – ১ . কমন মরমন (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) ২. ডাবল ব্যান্ডেড জুডি (মুশফিক আবীর উপন্যাস) ৩. মটেল্ড ইমিগ্রেন্ট (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) ৪. স্ট্রাইপড অ্যালবাট্রস (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব)
ঙ) পঞ্চম ইনস্টারঃ চতুর্থ ইনস্টারে মোল্টিং সম্পন্ন হওয়ার পরে লার্ভাটি পঞ্চম ইনস্টারে প্রবেশ করে। এই স্তরে ক্যাটারপিলারটি আকৃতিতে অনেক বড় হয়।



পর্যায়ক্রমিক ছবি (পঞ্চম ইনস্টার) -১. কমন মরমন (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) ২. মটেল্ড ইমিগ্রেন্ট (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) ৩. স্ট্রাইপড অ্যালবাট্রস (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) [ বি. দ্রঃ ডাবল ব্যান্ডেড জুডির ক্ষেত্রে পঞ্চম ইনস্টার দশা বিদ্যমান নয়, তাই এখানে এই দশার কোন ছবি নেই ]
* প্রাক-পিউপাকরণ অবস্থাঃ পিউপা স্তরের পূর্বাবস্থায় এ স্তরটি দেখা যায়। সাধারণত পঞ্চম ইনস্টার এর পর লার্ভাটি পিউপা স্তরে যাওয়ার সময় পিউপাতে পরিণত হওয়ার প্রস্তুতিমূলক পর্ব হচ্ছে প্রাক-পিউপাকরণ অবস্থা।




পর্যায়ক্রমিক ছবি (প্রাক-পিউপাকরণ অবস্থা) – ১ . কমন মরমন (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) ২.ডাবল ব্যান্ডেড জুডি (মুশফিক আবীর উপন্যাস) ৩. মটেল্ড ইমিগ্রেন্ট (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) ৪. স্ট্রাইপড অ্যালবাট্রস (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব)
৩. পিউপাঃ পিউপা প্রজাপতির জীবনের অতিমূল্যবান একটি ধাপ। প্রজাপতিগুলো তাদের লার্ভা স্তর অতিক্রম করার শেষ মুহূর্তে আর যখন আকার আকৃতিতে বাড়ে না তখন এটি পিউপা স্তরে পৌছে। এই অবস্থায় এটি ক্রাইসিলিস নামেও পরিচিত। বাইরে থেকে দেখে মনে হতে পারে এটি একটি বিশ্রাম পর্যায়, কিন্তু আসলে তা নয়। ক্যাটারপিলার থেকে পূর্ণাঙ্গ প্রজাপতিতে রুপান্তরিত হওয়ার সমস্ত প্রক্রিয়াই এখানে হয়ে থাকে। প্রজাপতির ডানা, মুখোপাঙ্গের পরিবর্তে প্রোবোসিস, অ্যান্টেনার সম্পুর্ণ রুপান্তর এই ধাপেই হয়।




পর্যায়ক্রমিক ছবি (পিউপা) – ১. কমন মরমন (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) ২. ডাবল ব্যান্ডেড জুডি (মুশফিক আবীর উপন্যাস) ৩. মটেল্ড ইমিগ্রেন্ট (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) ৪. স্ট্রাইপড অ্যালবাট্রস (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব)
* পরিণত পিউপাঃ পিউপা তার প্রাথমিক অবস্থা থেকে যখন পরিণত পিউপাতে পরিণত হয় তখন তার আকার/আকৃতি বা রঙ/বর্ণে কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।




পর্যায়ক্রমিক ছবি (পরিণত পিউপা) – ১. কমন মরমন (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) ২. ডাবল ব্যান্ডেড জুডি (মুশফিক আবীর উপন্যাস) ৩. মটেল্ড ইমিগ্রেন্ট (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) ৪. স্ট্রাইপড অ্যালবাট্রস (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব)
৪. প্রাপ্তবয়স্ক পূর্ণাঙ্গ প্রজাপতিঃ ক্রাইসিলিসে গড়ে ১০-১৪ দিন অতিক্রম হওয়ার পর (প্রজাতি ভেদে কম বেশি হতে পারে) নতুন প্রজাপতি বের হওয়ার প্রস্তুতি নেয়। প্রজাপতি যখন ক্রাইসিলিস থেকে উত্থিত হয় তখন এর ডানাগুলো ছোট ও ভেজা থাকে এবং ঐ অবস্থাতে তারা উড়তে পারে না। এক্ষেত্রে এরা তাদের পেট থেকে ডানার শিরাগুলোর মাধ্যমে একধরনের তরল জাতীয় পদার্থ পাম্প করে এবং ডানাগুলো পূর্ণ আকারে প্রসারিত হয়। পরবর্তীতে ভেজা পাখাগুলো ধীরে ধীরে শুকোতে থাকে। কিন্তু প্রজাপতিটি উড়ার পূর্বে কিছুক্ষণ অনুশীলন করে নেয়। সাধারণত তিন থেকে চার ঘন্টার মধ্যে প্রজাপতিটি উড়ার জন্য দক্ষ হয়ে উঠে। পরবর্তীতে একটি পূর্ণাঙ্গ পুরুষ ও মহিলা প্রজাপতি প্রজননে অংশগ্রহণ করে। মহিলা প্রজাপতি তার হোষ্টপ্ল্যান্টে ডিম পাড়ে। এভাবে আবার প্রজাপতিটির নতুন জীবনচক্র শুরু হয়।




পর্যায়ক্রমিক ছবি (প্রাপ্ত বয়স্ক পূর্নাঙ্গ প্রজাপতি) – ১. কমন মরমন (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) ২. ডাবল ব্যান্ডেড জুডি (মুশফিক আবীর উপন্যাস) ৩. মটেল্ড ইমিগ্রেন্ট (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব) ৪. স্ট্রাইপড অ্যালবাট্রস (ফাহিম শাহরিয়ার লাবিব)
এখানে মোট চার প্রজাতির প্রজাপতির জীবনচক্র তুলে ধরা হয়েছে। এদের মধ্যে প্যাপিলিয়নিডি পরিবারের কমন মরমন, রিওডিনিডি পরিবারের ডাবল ব্যান্ডেড জুডি এবং পাইরিডি পরিবারের মটেল্ড ইমিগ্রেন্ট এবং স্ট্রাইপড অ্যালবাট্রস।
অনেকসময় লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, একই প্রজাতির বিভিন্ন প্রজাপতি আকৃতিতে সম আকৃতির নয়। এ বিষয়টি সম্পুর্ণরুপে নির্ভর করে লার্ভা বা ক্যাটারপিলারের খাদ্য গ্রহণের উপর। কারণ লার্ভা স্তরটিই প্রজাতির বিকাশের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তর।
প্রজাপতির জীবনচক্র পর্যবেক্ষণ করে আমরা শিক্ষার্থীরা বা আগ্রহীরা নান জ্ঞান অর্জন করতে পারি। সময়ের সাথে সাথে প্রজাপতির জীবনের বিভিন্ন দশা পর্যবেক্ষনের মাধ্যমে তার জীবন দশার প্রাথমিক অবস্থা থেকে শুরু করে শেষ ধাপ পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ করা যায়। এ থেকে আমরা তার বিভিন্ন দশার সাদৃশ্য বা বৈসাদৃশ্য নিরুপন করে অন্য প্রজাতি বা অন্য পতঙ্গের সাথে তুলনামূলক পার্থক্য নিরুপণ করতে পারি। জীবনচক্র পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে আমরা আমাদের পর্যবেক্ষণ দক্ষতা বা ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারি। প্রজাপতি সংরক্ষণের ক্ষেত্রে এর জীবনচক্র সম্পর্কে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা প্রজাপতি সম্পর্কে জানবো, প্রকৃতিতে এদের গুরুত্ব অনুধাবন করবো এবং প্রজাপতি সংরক্ষণে ভুমিকা পালন করবো এটাই আমাদের প্রত্যাশা।
রেফারেন্সঃ
The post প্রজাপতির জীবনচক্র appeared first on NSSB.